Thursday, July 26, 2012

আপনার কম্পিউটার বা পেনড্রইভ এর ফাইল, ফোল্ডার ডিলেট হচ্ছে না? সমাধান আনলকার




Avমরা যখন কোন ফাইল বা ফোল্ডার ডিলেট করতে চাই তা অনেক সময়ই ডিলেট হতে চায় না বা ডিলেট হয় না। অবাঞ্ছিত এসব ফাইল বা ফোল্ডার বিভিন্ন এরর রিপোর্ট কম্পিউটার স্ক্রিনে প্রদর্শন করে আমাদের বিরক্তির উদ্রেক ঘটিয়ে থাকে।
  •  Cannot delete file: Access is denied.
  •  There has been a sharing violation.
  •  The source or destination file may be in use.
  •  The file is in use by another program or user.
  •  Make sure the disk is not full or write-protected and that the file is not currently in use.
example1.png
 সাধারণত এই ধরনের ম্যাসেজগুলো দেখায়। তখন আপনি কি করেন? হয়তো বা কোন উপায় খুঁজে পান না।
এমতবস্থায় আপনার সমাধান আনলকার
যে ফাইল বা ফোল্ডারটি ডিলেট হচ্ছে না, প্রথমে তার উপর মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করুন এবং তা আনলক করুন। নিচের স্ক্রিনশটটি দেখুন।
tutorial1.png
 আনলক করার পর আনলককৃত ফাইলগুলো দেখতে পাবেন।
tutorial2.png
 এখন শুধু Unlock All বাটনটিতে ক্লিক করলেই সব ডিলেট হয়ে যাবে।

 সফটওয়্যারটি পেতে  DOWNLOAD

কম্পিউটারের গতি বাড়ানোর কিছু উপায়


কম্পিউটারের গতি বাড়ানো যায় কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখলে।
তেমন কিছু বিষয় নিচে দেওয়া হলোঃ
 
. কম্পিউটারে কখনো Theme ইনস্টল করা উচিত নয়।থিম কম্পিউটারকে অনেক ধীর করে দেয়।
. কম্পিউটারে অ্যানিমেটেড ওয়ালপেপার, কথা বলা ঘড়ি (ভয়েস ঘড়ি) ইত্যাদি ইনস্টল করবেন না। এগুলো কম্পিউটারকে ধীর করে দেয়।
. Recycle bin সব সময় ফাঁকা রাখুন। Recycle bin- কোনো ফাইল রাখবেন না। Recycle bin- ফাইল রাখলে কম্পিউটারের গতি কমে যায়।
. Start থেকে Run- ক্লিক করে এক এক করে Prefetch, temp, %temp%, cookies, recent লিখে ok করুন। ফোল্ডারগুলো খুললে সবগুলো ফাইল মুছে ফেলুন (ডিলিট)। কোনো ফাইল না মুছলে সেটি বাদ দিয়ে বাকিগুলো মুছে ফেলুন।
. কিছু সময় পরপর Start থেকে Run- ক্লিক করে tree লিখে ok করুন। এতে র্যামের কার্যক্ষমতা বাড়বে।
. ডেস্কটপে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties- যান। এখন ডান পাশ থেকে Settings- ক্লিক করে ১৬ বিট নির্বাচন করে ok করুন।
. আবার Start থেকে Run- ক্লিক করে msconfig লিখে ok করুন। এখন ডান পাশের Services- ক্লিক করুন। যে প্রোগ্রামগুলো সব সময় কাজে লাগে না, সেগুলোর বাঁ পাশ থেকে টিক চিহ্ন তুলে দিন। এখন Startup- ক্লিক করে বাঁ পাশের সবগুলো টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে ok করুন। Restart দিতে বললে Restart দিন।
. এখন My Computer খুলে সি ড্রাইভের ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties- যান। তারপর Disk Cleanup- ক্লিক করে কিছু সময় অপেক্ষা করুন। নতুন উইন্ডো এলে বাঁ পাশের সবগুলো বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে ok করুন। এভাবে প্রত্যেকটি ড্রাইভ ক্লিন করতে পারেন।
. Start থেকে Control Panel- যান। Automatic Updates- ডবল ক্লিক করুন। Turn off Automatic Updates নির্বাচন করে ok তে ক্লিক করুন। যাঁরা কম্পিউটারে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন, এটা তাঁদের জন্য প্রযোজ্য।
১০. My Computer-এর ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties- যান। এখন Advanced Settings সিলেক্ট করে Performance-এর নিচে Settings- ক্লিক করুন। এখন Customs সিলেক্ট করে সবার নিচের বক্সের ঠিক চিহ্নটি রেখে বাকি সবগুলো তুলে দিয়ে ok করুন।
১১. আবার My Computer-এর ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties- যান। এখন Advanced সিলেক্ট করে নৃিচে ডান পাশে Error Reporting- ক্লিক করুন। Disable সিলেক্ট করে ok করুন।

১২. My computer- মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties- যান। এখন System Restore- ক্লিক করে Turn off System Restore on all drives- ঠিক চিহ্ন দিয়ে ok তে ক্লিক করুন। নতুন একটি উইন্ডো এলে সেটির yes- ক্লিক করুন।
ডেস্কটপে যত কম আইকন রাখা যায় ততই ভালো।
১৩. Ctrl + Alt + Delete চেপে বা Task bar- রাইট ক্লিক করে Task Manager ওপেন করুন। তারপর Processes- ক্লিক করুন। অনেকগুলো প্রোগ্রামের তালিকা দেখতে পাবেন। এর মধ্যে বর্তমানে যে প্রোগ্রামগুলো কাজে লাগছে না, সেগুলো সিলেক্ট করে End Process- ক্লিক করে বন্ধ করে দেন। এই প্রোগ্রামগুলোর মধ্যে কিন্তু অপারেটিং সিস্টেমের প্রোগ্রামও আছে। যদি ভুল করে কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেন এবং এতে যদি অপারেটিং সিস্টেমের কোনো সমস্যা হয়, তাহলে কম্পিউটার Restart দিন। ঠিক হয়ে যাবে।
১৪. কম্পিউটারের র্যাম কম থাকলে কম্পিউটার ধীরগতির হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কম্পিউটার কিছুটা ফাস্ট করা যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়ানোর জন্য প্রথমে My computer- মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে properties- যান। এখন Advance- ক্লিক করে performance-এর settings- ক্লিক করুন। আবার Advance- ক্লিক করুন। এখন change- ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size Maximum size- আপনার ইচ্ছামতো size লিখে set- ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন। তবে Initial size- আপনার কম্পিউটারের র্যামের size-এর দ্বিগুণ এবং Maximum size- র্যামের size-এর চারগুণ দিলে ভালো হয়।
১৫. প্রথমে Control panel- যান। Control panel থেকে Add or Remove- ডবল ক্লিক করুন। এখন বাঁ পাশ থেকে Add/Remove windows components- ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির বাঁ পাশ থেকে যে প্রোগ্রামগুলো আপনার কাজে লাগে না, সেগুলোর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিন, তারপর Accessories and Utilities নির্বাচন করে Details- ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে একই পদ্ধতিতে যে প্রোগ্রামগুলো আপনার কাজে লাগে না সেগুলোর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে ok করুন। এখন next- ক্লিক করুন। Successful massage এলে Finish- ক্লিক করুন। Restart করতে বললে Restart করুন।
১৬. শুধু আপনার প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারগুলো ইনস্টল করুন। যে সফটওয়্যারগুলো সব সময় কাজে লাগে না, সেগুলো কাজ শেষ করে আবার আন-ইনস্টল করে দিন।
১৭. হার্ডডিস্কের ১৫ শতাংশ জায়গা ফাঁকা রাখলে এবং নিয়মিত ডিফ্রাগমেন্ট করলে কম্পিউটার অনেক ফাস্ট থাকে।
হার্ডডিস্কের ফাঁকা স্থানের পরিমাণ যত বেশি থাকে ততই ভালো।
১৮. সফটওয়্যার ইনস্টল করে ব্যবহার করার চেয়ে পোর্টেবল (বহনযোগ্য) সফটওয়্যার ব্যবহার করলে কম্পিউটার বেশি ফাস্ট থাকে

Friday, July 13, 2012

YouTube থেকে ভিডিও ডাউনলোড করুন খুব সহজে

YouTube থেকে ভিডিও ডাউনলোড করা যায় খুব সহজে কোন সফটওয়্যার ছাড়া বা কোন অ্যাড অন ছাড়া সরাসরি ইউটিউব থেকে ।
যদিও ইউটিউব থেকে ভিডিও নামানোর জন্য সবাই আইডিএম ব্যবহার করতেই বেশি পছন্দ করে, তবে আজ আইডিএম বা কোনও অ্যাড অন ছাড়া ইউটিউব এর ভিডিও নামানোর পদ্ধতি জানাবো, যাদের জানা নেই, তাদের কাজে লাগতেও পারে।।
1. যে ভিডিও নামাতে চান, সেই  address এ যান।
2. এবার www. এর পরে  ss দিন, মানে http://www.youtube.com/watch?v=NY4xE9rAY8k&feature=g-logo-xit    হলে  হবে http://www.ssyoutube.com/watch?v=NY4xE9rAY8k&feature=g-logo-xit    ।
3. কাজ শেষ, এবার পছন্দমত ফরম্যাট এ ডাউনলোড করুন।।
                                                                            ,,,,,,, ধন্যবাদ ।